• 114 Al-Nas || সূরা নাস

  • 2024/01/19
  • 再生時間: 1 分
  • ポッドキャスト

114 Al-Nas || সূরা নাস

  • サマリー

  • সূরা আন-নাস (⁠আরবি⁠: سورة الناس; মানবজাতি) ⁠মুসলমানদের⁠ ধর্মীয় গ্রন্থ ⁠কুরআনের⁠ ১১৪ তম এবং সর্বশেষ ⁠সূরা⁠; এর ⁠আয়াত⁠, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং ⁠রূকু⁠, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস ⁠মদীনায়⁠ অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে ⁠মক্কায়⁠ অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।⁠[১]⁠ এর ছয় আয়াতে ⁠শয়তানের⁠ অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে ⁠আল্লাহর⁠ নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী ⁠সূরা আল-ফালাককে⁠ একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত ⁠সুন্নত⁠।⁠[২]⁠নামকরণ ⁠সূরা আল-ফালাক⁠ ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।⁠[৩]⁠⁠[৪]⁠⁠[৫]⁠ শানে নুযূল ⁠সূরা ফালাক⁠ ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী ⁠রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ)⁠- এর উপর ⁠জাদু⁠ করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ⁠জিবরাঈল⁠ আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ⁠ইহু্দী⁠ জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্‌ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।⁠[৬]⁠ ⁠হযরত আয়েশা⁠ থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্‌ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের ...
    続きを読む 一部表示

あらすじ・解説

সূরা আন-নাস (⁠আরবি⁠: سورة الناس; মানবজাতি) ⁠মুসলমানদের⁠ ধর্মীয় গ্রন্থ ⁠কুরআনের⁠ ১১৪ তম এবং সর্বশেষ ⁠সূরা⁠; এর ⁠আয়াত⁠, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং ⁠রূকু⁠, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস ⁠মদীনায়⁠ অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে ⁠মক্কায়⁠ অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।⁠[১]⁠ এর ছয় আয়াতে ⁠শয়তানের⁠ অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে ⁠আল্লাহর⁠ নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী ⁠সূরা আল-ফালাককে⁠ একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত ⁠সুন্নত⁠।⁠[২]⁠নামকরণ ⁠সূরা আল-ফালাক⁠ ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।⁠[৩]⁠⁠[৪]⁠⁠[৫]⁠ শানে নুযূল ⁠সূরা ফালাক⁠ ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী ⁠রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ)⁠- এর উপর ⁠জাদু⁠ করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ⁠জিবরাঈল⁠ আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ⁠ইহু্দী⁠ জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্‌ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।⁠[৬]⁠ ⁠হযরত আয়েশা⁠ থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্‌ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের ...

114 Al-Nas || সূরা নাসに寄せられたリスナーの声

カスタマーレビュー:以下のタブを選択することで、他のサイトのレビューをご覧になれます。